1. mympcircle@gmail.com : Md. Jasemuddin : Md. Jasemuddin
  2. jasemruman@gmail.com : mpcircle :
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
‘এমপি সার্কেল’ সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'এমপি সার্কেল' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও স্বত্বাধিকারী' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যাংক একাউন্ট,  বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০' নম্বরের (পার্সোনাল) একাউন্ট এবং 'জাগো প্রতিদিন' নামীয় অগ্রণী ব্যাংকের চলতি হিসাবের মাধ্যম ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'এমপি সার্কেল' ও 'জাগো প্রতিদিন' কর্তৃপক্ষ।

এমপি সার্কেল পরিচালনার নীতিমালা


মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) নামের একজন রাজনীতি সচেতন স্বপ্নবাজ উদ্যোক্তার উদ্যোগে, ইংরেজি ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ‘এমপি সার্কেল’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান আত্মপ্রকাশ করে। সাধারণ মানুষ যাতে রাজনীতি সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা থেকে বেরিয়ে এসে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় নিবেদিত রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমাজের উন্নয়ন অগ্রগতি ও শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় অংশ নিতে পারে সেজন্য জনসচেতনামুলক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা ছিল এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান লক্ষ্য।

পরবর্তীতে ‘এমপি সার্কেল’ শুধুমাত্র জনসচেতনামূলক কর্মকান্ডের মাঝে সীমাবদ্ধ না থেকে আরো ব্যাপকভাবে লাভজনক ও অলাভজনক উভয় পথে কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে।

লাভজনক কার্যক্রমগুলো স্ব স্ব কাজের সাথে সংগতি রেখে দেশের আইনমেনে পরিচালিত হলেও ‘এম.পি. সার্কেল’র অলাভজনক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি পরিচালনার নীতিমালা নির্ধারন করা হয়। যা নিম্নে উল্লেখ করা হল…

ধারা-১:-
নাম ও ঠিকানা:
এই প্রতিষ্ঠানের নাম হবে ‘এমপি সার্কেল’।

‘এমপি সার্কেল’ এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঠিকানা হবে-

এমপি সার্কেল
রসূল ভিউ(৩য় তলা)
৬৫, ময়মনসিংহ লেন, বাংলামটর,
শাহবাগ, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।

মুঠোফোন:- +৮৮ ০১৭১২ ৩৯২৫৭০ (WhatsApp/imo)
ই-মেইল:- mpcircleofficial@gmail.com
ওয়েবসাইট:- www.mpcircle.com

ধারা-২:-
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ
সহজভাবে বলতে গেলে, ‘এমপি সার্কেল’ এর সর্বকালীন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে ‘দেশপ্রেম ও আইন-শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিজের,পরিবারের ও দেশের জন্য ভালো কাজ করা এবং অন্যদেরকেও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করা।‘

‘এমপি সার্কেল’ এর সর্বকালীন এই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন একটি চিরকালীন চলমান পক্রিয়া। এই চলমান প্রক্রিয়াকে চাঙ্গা রাখতে হলে নিম্নোক্ত কর্মকান্ডগুলো সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে।

১। রাজনীতি ও গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষের মনের সকল ভ্রান্ত ধারণা দূর করতে নানামূখী কর্মকান্ড পরিচালনা করা।

২। ‘এমপি সার্কেল সুনাগরিক চক্র’ গঠন ও পরিচালনা করা।

৩। ‘এমপি সার্কেল সুশাসন চক্র’ গঠন ও পরিচালনা করা।

৪। ‘এমপি সার্কেল সুচিকিৎসা চক্র’ গঠন ও পরিচালনা করা।

৫। ‘এমপি সার্কেল উদ্যোগ, উদ্যোক্তা ও গ্যালারী চক্র’ গঠন ও পরিচালনা করা।

৬। ‘এমপি সার্কেল সুপরামর্শ, গণমাধ্যম ও প্রকাশনা চক্র’ গঠন ও পরিচালনা করা।

ধারা-৩:-
সংগঠন পরিচালনার মূলনীতি:
‘এমপি সার্কেল’ পরিচালনার মূলনীতি হবে দল নিরপেক্ষতা, একতা, সততা, স্বচ্ছতা, সমতা ও অসাম্প্রদায়িকতা।

ধারা-৪:-
সদস্য পদ:
সমাজের সৎ, আদর্শবান, চিন্তাশীল ও জনকল্যাণে নিবেদিত যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি ‘এমপি সার্কেল’ এর সদস্য হতে পারবেন। সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিগণ আগ্রহী হলে এমপি সার্কেল’র সদস্য হতে পারবেন, তবে কোনো কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদ গ্রহণ করতে পারবেন না। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যে স্তরে সদস্যপদের আবেদন করবেন, সেই স্তরের কমিটিই তাঁকে সদস্যপদ প্রদান করতে পারবে। যে কোনো প্রাথমিক সদস্য পরবর্তীতে যে কোনো স্তরের কমিটিতে পদ গ্রহণ করতে পারবেন। তবে ঋণ খেলাপী, কর খেলাপী, বিল খেলাপী, কালো টাকার মালিক, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত, সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন ব্যক্তি এমপি সার্কেল’র সদস্য হতে পারবেন না। ‘এম.পি. সার্কেল’এর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সদস্যগণকে নির্দিষ্ট হারে বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি প্রদান করতে হবে। ‘এমপি সার্কেল’ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলেই হবেন স্বেচ্ছাসেবী ও স্ব-উদ্যোগী।

ধারা-৫:-
সাংগঠনিক কাঠামো:
‘এমপি সার্কেল’-এর সাংগঠনিক কমিটির ৬টি স্তর বা পর্যায়ে থাকবে। এই ছয়টি স্তর হচ্ছে কেন্দ্র, জেলা, উপজেলা/থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জাতীয় ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, জেলা পর্যায়ে জেলা কমিটি, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা/থানা কমিটি, ইউনিয়ন পর্যায়ে ইউনিয়ন কমিটি, ওয়ার্ড পর্যায়ে ওয়ার্ড কমিটি এবং গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি পর্যায়ে গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটি দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও শহরাঞ্চলে সংগঠনের বিস্তৃতির জন্য বিভাগীয় শহরসমূহে মহানগর কমিটি এবং পৌরসভার আওতাভূক্ত শহরসমূহে পৌর কমিটিসহ ওয়ার্ড কমিটি গঠন করা হবে। আগ্রহী হলে ইউনিয়ন কমিটিসমূহও ওয়ার্ড কমিটি গঠন করতে পারবে। মহানগর ও পৌর কমিটিসমূহ যথাক্রমে জেলা ও উপজেলা কমিটির সমমর্যাদাসম্পন্ন হবে।প্রয়োজন মনে করলে প্রতিটি স্তরের কমিটি উপদেষ্টা মনোনীত করতে অথবা উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করতে পারবে।

মহানগর কমিটিসমূহ মহানগর এলাকা এবং পৌর কমিটিসমূহ পৌরসভা এলাকায় সংগঠনের সার্বিক কার্যক্রম পরিচিালনা করবে। সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা কমিটিসমূহ যথাক্রমে মহানগর এলাকা বহির্ভূত সমগ্র উপজেলায় সংগঠনের সার্বিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।

ধারা-৫.১.১:-
জাতীয় কমিটি:
জাতীয় কমিটি হবে সংগঠনের সর্বোচ্চ সাংগঠনিক কাঠামো। সংগঠনের মৌলিক নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্তসমূহ এই কমিটিতে গৃহীত হবে। কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং প্রতিটি জেলা কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকসহ সর্বমোট ১৮১ জনের সমন্বয়ে জাতীয় কমিটি গঠিত হবে। জাতীয় কমিটির মেয়াদ হবে ২ বছর।

ধারা-৫.১.২:-
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি:
সংগঠনের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনাসহ সামগ্রীক কার্যনির্বাহের জন্য মূল উদ্যোগী ভূমিকা ও দায়-দায়িত্ব পালন করবে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি। এই কমিটি সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সমূহের আলোকে সংগঠন পরিচালনার জন্য কর্মকৌশল ও কর্মসূচি নির্ধারণসহ প্রয়োজনীয় দিক-নির্দশেনা প্রদান করতে পারবে। ১ জন সভাপতি, ১ জন সহ-সভাপতি, ১ জন সম্পাদক, ১ জন সহ-সম্পাদক, ১ জন কোষাধ্যক্ষ এবং ১৬ জন নির্বাহি সদস্য সমন্বয়ে সর্বমোট ২১ সদস্য বিশিষ্ট হবে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি। প্রতিটি বিভাগ থেকে ১ জন করে প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির অন্তর্ভূক্ত হবেন। এই কমিটির মেয়াদ হবে ২ বছর।

ধারা-৫.২:-
জেলা, উপজেলা/থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটি: জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নসহ বিভিন্ন পর্যায়ে এম.পি. সার্কেল’র সার্বিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার দায়িত্ব পালনের জন্য যে সকল কমিটি গঠিত হবে তা ১ জন সভাপতি, ১ জন সহ-সভাপতি, ১ জন সম্পাদক, ১ জন সহ-সম্পাদক, ১ জন কোষাধ্যক্ষ এবং কয়েকজন নির্বাহি সদস্য সমন্বয়ে হতে পারে। জেলা কমিটি ২১-২৫, উপজেলা/থানা কমিটি ১৭-২১ এবং ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটি ১৩-১৭ সদস্য বিশিষ্ট হতে পারে। মহানগর, পৌরসভা ও শহরাঞ্চলের ওয়ার্ড কমিটিসমূহের গঠন যথাক্রমে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের অনুরূপ হবে। তবে স্থানীয় বাস্তবতার নিরীখে সংশ্লিষ্ট সকল স্তরের কমিটির কাঠামো ও সদস্য সংখ্যা পরিবর্তিতও হতে পারে। সকল কমিটিরই মেয়াদ হবে ২ বছর।

উপজেলা ও পৌরসভা কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক জেলা কমিটির, ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক উপজেলা কমিটির কমিটির সদস্য এবং ওয়ার্ড,গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক ইউনিয়ন কমিটির সদস্য হিসাবে গণ্য হবেন। একইভাবে মহানগরের আওতাভূক্ত থানা কমিটির সভাপতি ও সম্পাদক থানা কমিটির সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন। অন্যান্য কমিটির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।

ধারা-৬:-
সদস্যদের দায়-দায়িত্ব:
সভাপতি, সংগঠন প্রধান এবং সম্পাদক, নির্বাহী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সহ-সভাপতি, সভাপতির অনুপস্থিতিতে এবং সহ-সম্পাদক, সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন। কোষাধ্যক্ষ অর্থ সংক্রান্ত হিসাব ও নথিপত্র সংরক্ষণসহ তহবিল পরিচালনার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করবেন। সদস্যগণ সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সকলকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবেন।

ধারা-৭:-
আন্তঃকমিটি সম্পর্ক:
কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা/থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটি একে অপরের সাথে অনানুষ্ঠানিক, সৌহার্দ্যমূলক এবং পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে কার্যকর আন্তঃসম্পর্ক সৃষ্টি করবে। জেলা, উপজেলা/থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি পর্যায়ের কমিটি ‘এম.পি. সার্কেল’ এর চেতনা, আদর্শ ও নীতির আলোকে স্থানীয় বাস্তবতার নিরিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে। স্থানীয় পর্যায়ে ‘এম.পি. সার্কেল’-এর কার্যক্রম নিজস্ব পরিকল্পনা, নিজস্ব সম্পদ ও নেতৃত্বে পরিচালিত হবে। কেন্দ্র থেকে মতামত ও পরামর্শ প্রদান করা যেতে পারে কিন্তু কোনো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ বা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়ার মানসিকতা পরিহার করা হবে। তদ্রুপ জেলা কমিটিও উপজেলা/থানার কার্যক্রমে, উপজেলা/থানা কমিটি ইউনিয়নের কার্যক্রমে, ইউনিয়ন কমিটি ওয়ার্ডের কার্যক্রমে এবং ওয়ার্ড কমিটি গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটির কার্যক্রমে সহযোগিতা ও পরামর্শের হাত বাড়িয়ে দেবে কিন্তু হস্তক্ষেপ করা থেকে বিরত থাকবে। স্থানীয় পর্যায়ে কমিটি গঠনের জন্য লজিস্টিক সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানে কেন্দ্রীয় কমিটি সচেষ্ট থাকবে।

জেলা কমিটিকে কেন্দ্রীয় কমিটি, উপজেলা/থানা কমিটিকে জেলা কমিটি, ইউনিয়ন কমিটিকে উপজেলা/থানা কমিটি, ওয়ার্ড কমিটিকে ইউনিয়ন কমিটি এবং গ্রাম/মহল্লা/কমিউনিটি কমিটিকে ওয়ার্ড কমিটি অনুমোদন দেবে। অন্যান্য কমিটির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।

ধারা-৮:-
সদস্যপদ বাতিল/অব্যাহতি ও কমিটি বিলুপ্তি:
প্রতিটি স্তরের কমিটিই ‘ধারা-৪’ এর সাথে সঙ্গতি রেখে এবং স্থানীয় বাস্তবতার নিরিখে, যে কোনো ব্যক্তিকে সদস্য পদ প্রদান করতে পারবে এবং এম.পি. সার্কেল’র নীতি-আদর্শ রিরোধী কার্যকলাপের জন্য তাদের সদস্যপদ বাতিল করতে পারবে। অনুরূপভাবে কেন্দ্রীয় কমিটি যে কোনো স্থানীয় কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে পারবে এবং এম.পি. সার্কেল’র নীতি-আদর্শ বিরোধী কার্যকলাপের জন্য স্বীকৃতি প্রত্যাহারও করতে পারবে।

এমপি সার্কেল’র নীতি ও আদর্শে বিশ্বাসী যে কোনো সামাজিক বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এমপি সার্কেল’র সহযোগী সংগঠন হিসাবে কাজ করতে পারবে।

ধারা-৯:-
সভা আহ্বান:
জাতীয় কমিটির সভা বছরে কমপক্ষে ১ বার এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা বছরে কমপক্ষে ৪ বার অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় কমিটির সভাটি বার্ষিক সাধারণ সভা হিসাবে গণ্য হবে, যেখানে সংগঠনের কার্যক্রম মূল্যায়ন ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা প্রণয়নসহ বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপিত ও অনুমোদিত হবে।

জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির সভা প্রতি ২ মাসে ১ বার অর্থাৎ বছরে কমপক্ষে ৬ বার অনুষ্ঠিত হবে। সকল স্তরের কমিটিই প্রতি বছর বার্ষিক সাধারণ সভা করবে। মেয়াদ পূর্ণ হলে বার্ষিক সাধারণ সভা থেকে অথবা সম্মেলন আয়জেন করে সকল স্তরের নতুন কমিটি গঠিত হবে। যে কোনো সভার সিদ্ধান্ত সংখ্যাগরিষ্ঠের সম্মতিতে গৃহীত হবে।

ধারা-১০:-
তহবিল:
‘এমপি সার্কেল’-এর তহবিল সদস্য ভর্তি ফি, সদস্য ফি, স্বেচ্ছা অনুদান, ওয়েবসাইট বিজ্ঞাপন, ইভেন্ট স্পন্সরশীপ ও যে কোনো সহযোগী সংস্থা প্রদত্ত অনুদানের মাধ্যমে গঠিত হবে। এ ছাড়াও কার্যক্রমকে চলমান রাখার জন্য একটি ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা যেতে পারে।

ধারা-১১:-
সদস্য চাঁদা/ভর্তি ফি:
প্রত্যেক সদস্যকে নির্ধারিত হারে সদস্য ভর্তি ফি সহ বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি প্রদান করতে হবে। সদস্য ভর্তি ফি হবে ৫০০.০০(পাঁচ শত) টাকা। কমিটির স্তর ভেদে এবং স্থানীয় প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি নির্ধারণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সকল কমিটিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে এই হার নির্ধারিত হবে।

ধারা-১২:-
আর্থিক ব্যবস্থাপনা:
তহবিল পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট সকল স্তরে ব্যাংক হিসাব থাকবে। কমিটির সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের যৌথ নামে ও স্বাক্ষরে ব্যাংক হিসাব পরিচালিত হবে। বছর শেষে আয়-ব্যয়ের হিসাব প্রতিটি কমিটি বার্ষিক সাধারণ সভায় উপস্থাপন করবে। কেন্দ্রীয় কমিটি বার্ষিক সাধারণ সভায় নিরীক্ষা প্রতিবেদনসহ বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করবে।

ধারা-১৩:-
নীতিমালা সংশোধন ও ব্যাখ্যা:
জাতীয় কমিটিতে আলোচনা ও অনুমোদনের মাধ্যমে এই নীতিমালা সংশোধন করা যেতে পারে। কোনো ধারা বা উপ-ধারা সম্পর্কে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি তা প্রদান করবে।

পূর্নাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদ গঠন ও চূড়ান্ত অনুমোদনের পূর্ব পর্যন্ত এমপি সার্কেল সম্পর্কিত সকল প্রকার লেনদেনের মাধ্যম:

প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাংক হিসাব:
একাউন্টের নাম (চলতি):- Jago Protidin
একাউন্ট নম্বর:- 02 000 17 38 2618
অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি
সোনারগাঁও রোড শাখা,
ঢাকা ওয়েস্ট জোন, হাতিরপুল, ঢাকা।

ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাব:
একাউন্টের নাম (সঞ্চয়ী):- Md. Jasemuddin
একাউন্ট নম্বর:- 2050 3960200 4481 04
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
দনিয়া শাখা, ঢাকা দক্ষিণ, ঢাকা।

বিকাশ/নগদ/উপায় নম্বর:
০১৭১২ ৩৯২৫৭০(পার্সোনাল)

© একটি 'জাগো প্রতিদিন' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com