1. mympcircle@gmail.com : Md. Jasemuddin : Md. Jasemuddin
  2. jasemruman@gmail.com : mpcircle :
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
‘এমপি সার্কেল’ সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'এমপি সার্কেল' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও স্বত্বাধিকারী' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যাংক একাউন্ট,  বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০' নম্বরের (পার্সোনাল) একাউন্ট এবং 'জাগো প্রতিদিন' নামীয় অগ্রণী ব্যাংকের চলতি হিসাবের মাধ্যম ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'এমপি সার্কেল' ও 'জাগো প্রতিদিন' কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশকে ২৫ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

  • প্রকাশকাল : শুক্রবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২২

এমপি সার্কেল, সংবাদ সংযোগ ডেক্সঃ
দূষণ কমাতে ও পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগে বেসকারি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহ জোগাতে বাংলাদেশের জন্য ২৫ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক।

আজ শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সংস্থাটি জানায়, এ অর্থায়ন বাংলাদেশকে পরিবেশ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সহায়তা করবে। বাংলাদেশের পরিবেশ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করতে এবং সবুজ বিনিয়োগে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে এই অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক।
‘বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ প্রকল্পে এই ঋণ ব্যবহার করা হবে। দূষণ রোধে এবং পরিবেশগত মান উন্নত করতে পরিবেশগত বিধিবিধান এবং প্রয়োগের উন্নতিতেও প্রকল্পটি সহায়তা করবে। প্রকল্পের লক্ষ্যবস্তু সবুজ বিনিয়োগ উন্নীত করার জন্য নতুন অর্থায়নের পথ সৃষ্টি। এটি বায়ু দূষণ কমাতে সবুজ বিনিয়োগকে সমর্থন করার জন্য আর্থিক খাতকে উৎসাহিত করার জন্য একটি গ্রিন ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমও প্রতিষ্ঠা করবে। প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন দূষণ মোকাবিলায় সাহায্য করবে। বৃহত্তর ঢাকা এবং তার বাইরে বসবাসকারী ২১ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ উপকৃত হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে।
বাংলাদেশ ও ভুটানের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড্যান ড্যান চেন বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে। পাশাপাশি নগরায়ণের ফলে দূষণের সৃষ্টি হচ্ছে। দূষণ শুধু যে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলছে তা নয়, এটি দেশের অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতার ক্ষমতাও নষ্ট করছে। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের অংশীদার। এই প্রকল্প দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং টেকসই উন্নয়নের জন্য দেশের পরিবেশ সংস্থাগুলিকে শক্তিশালী করবে।

প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বার্ষিক প্রায় ৪৬ হাজার যানবাহন পরিদর্শনের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের মাধ্যমে চারটি যানবাহন পরিদর্শন কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করবে। বার্ষিক সাড়ে তিন মেট্রিক টন ই-বর্জ্য প্রক্রিয়াজাত করার জন্য একটি ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থাপন করা হবে। প্রকল্পটির লক্ষ্য এক মিলিয়ন টন গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে সহায়তা করা।

বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র পরিবেশ বিশেষজ্ঞ এবং টাস্ক টিমের নেতা জিয়াং রু বলেন, পত্র-পত্রিকায় আমরা নিয়মিত ঢাকার উচ্চ মাত্রার বায়ু দূষণের প্রতিবেদন দেখি। বিশ্বব্যাংকের অনুমান দেখায় যে, ২০১৯ সালে বায়ু দূষণ এবং সীসার এক্সপোজার বাংলাদেশে মৃত্যুর এক-পঞ্চমাংশেরও বেশির জন্য দায়ী, যা দেশের জিডিপির প্রায় ১২ শতাংশ ব্যয় করে। পরিবেশগত বিধিবিধান এবং কঠোর পরিবেশগত প্রয়োগ বেসরকারি খাতকে দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং সবুজ বাড়াতে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করবে প্রকল্পটি। দেশকে ২০৫০ সালের মধ্যে নেট-শূন্য নির্গমনের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।

বাংলাদেশকে এই ঋণ বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) থেকে দেওয়া হবে। যা পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ড সহ ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। প্রচলিত ঋণের শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।

সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো লেখা

© একটি 'জাগো প্রতিদিন' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com