1. mympcircle@gmail.com : Md. Jasemuddin : Md. Jasemuddin
  2. jasemruman@gmail.com : mpcircle :
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
‘এমপি সার্কেল’ সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'এমপি সার্কেল' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও স্বত্বাধিকারী' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যাংক একাউন্ট,  বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০' নম্বরের (পার্সোনাল) একাউন্ট এবং 'জাগো প্রতিদিন' নামীয় অগ্রণী ব্যাংকের চলতি হিসাবের মাধ্যম ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'এমপি সার্কেল' ও 'জাগো প্রতিদিন' কর্তৃপক্ষ।

এ বছর চিকিৎসায় নোবেল পেলেন সোভান্তে পাবো

  • প্রকাশকাল : সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০২২

এমপি সার্কেল, সংবাদ সংযোগ ডেক্সঃ
চিকিৎসাবিজ্ঞানে অবদান রাখায় এ বছর নোবেল পেয়েছেন সোভান্তে পাবো। ‘বিলুপ্ত হোমিনিন ও মানব বিবর্তনের জিনোম সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য’ এ বছর শারীরবিদ্যা বা মেডিসিনে নোবেল পেয়েছেন তিনি।

আজ সোমবার (৩ অক্টোবার ২০২২) সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বাংলাদেশে সময় ৩টা ৩০ মিনিটের দিকে তার নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি।

বরাবরের মতো এবারও পুরস্কারের ১ কোটি সুইডিশ ক্রোনার পাবেন চিকিৎসাবিজ্ঞানের এই নোবেল বিজয়ী।

কে এই নোবেল বিজয়ী সোভান্তে পাবো?

২০২২ সালে চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন সুইডিশ বিজ্ঞানী সোভান্তে পাবো। তিনি ১৯৫৫ সালের ২০ এপ্রিল সুইডেনের স্টোকহোমে জন্মগ্রহণ করেন। এর আগে তার বাবা বায়োকেমিস্ট সুনে বার্গস্ট্রোমও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ছিলেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মূলত আদিম মানুষের জিনোম উদঘাটন ও মানব বিবর্তনের জিনোম সম্পর্কিত আবিষ্কারের জন্য তাকে এ নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। তার গবেষণার মূল অর্জন হলো বিলুপ্ত মানুষ ও আধুনিক মানুষের মধ্যে যোগসূত্র প্রকাশ করার জন্য একটি সম্পূর্ণ নিয়ান্ডারথাল জিনোম সিকোয়েন্স।

সোভান্তে পাবো তার এই গবেষণার মাধ্যমে আগের অজানা একটি মানব প্রজাতির অস্তিত্বের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সামনে এনেছেন, যা ডেনিসোভানস নামে পরিচিত।

সোভান্তে পাবো ১৯৮৬ সালে উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন। এরপর তিনি জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্কলেতে পোস্টডক্টরাল সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৯০ সালে মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসেবে নিয়োজিত হন।

সোভান্তে পাবো ১৯৯৯ সালে ’বিবর্তনীয় নৃবিজ্ঞান’-এর জন্য ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট, লিপজিগ প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানে তিনি বর্তমানেও কর্মরত রয়েছেন। ২০২০ সাল থেকে তিনি জাপানের ওকিনাওয়া ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে একজন সহযোগী অধ্যাপক হিসেবেও কর্মরত রয়েছেন।

সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো লেখা

© একটি 'জাগো প্রতিদিন' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com