1. mympcircle@gmail.com : Md. Jasemuddin : Md. Jasemuddin
  2. jasemruman@gmail.com : mpcircle :
সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি :
‘এমপি সার্কেল’ সংশ্লিষ্ট সকলের সতর্কতার জন্য জানানো যাচ্ছে যে, 'এমপি সার্কেল' এর 'সম্পাদক, প্রকাশক ও স্বত্বাধিকারী' জনাব মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) এর ব্যাংক একাউন্ট,  বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় এর '০১৭১২ ৩৯২৫৭০' নম্বরের (পার্সোনাল) একাউন্ট এবং 'জাগো প্রতিদিন' নামীয় অগ্রণী ব্যাংকের চলতি হিসাবের মাধ্যম ছাড়া অন্য কোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' এর পক্ষে কোন ধরণের আর্থিক লেনদেন পরিচালিত হয়না। অতএব, অন্যকোন মাধ্যমে 'এমপি সার্কেল' বিষয়ক আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সবাইকে নিষেধ করা হচ্ছে। সতর্কতায়:- 'এমপি সার্কেল' ও 'জাগো প্রতিদিন' কর্তৃপক্ষ।

রাজউক কর্মচারী ইউনিয়ন নেতার স্ত্রীর অবৈধ সম্পদের তথ্য দুদকে

  • প্রকাশকাল : বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২

এম.পি. সার্কেল, অনুসন্ধান ও কেস স্টাডি ডেক্স:
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মিয়ার স্ত্রী সেলিনা আক্তারের প্রায় পৌনে ছয় কোটি টাকা মূল্যের সম্পদের সন্ধান পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব সম্পদ অর্জনের উৎসসহ একটি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংস্থাটির উপপরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দুদক থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

রাজউকের উচ্চমান সহকারী ও কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মিয়া ক্ষমতার অপব্যবহার করে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে দুদকে একটি অভিযোগ জমা পড়ে। কমিশন অভিযোগ অনুসন্ধান করে একটি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. খলিলুর রহমান সিকদারকে দায়িত্ব দেয়। অনুসন্ধান কর্মকর্তা তার অনুসন্ধান সম্পন্ন করে কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন।

দুদকের অনুসন্ধান সূত্রে জানা গেছে, আব্দুল মালেক মিয়ার অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে অভিযুক্তকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দেওয়া হয়। ওই নোটিশ পেয়ে আব্দুল মালেক তার সম্পদ বিবরণী দুদকে জমা দেন। অনুসন্ধান কর্মকর্তা সম্পদ বিবরণী যাচাই-বাছাইসহ তার অনুসন্ধান সম্পন্ন করে কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। কমিশন ওই প্রতিবেদন যাচাইকালে দেখতে পায়, অভিযুক্ত আব্দুল মালেক রাজউকের একজন উচ্চমান সহকারী। তার স্ত্রীর একটি নথিতে সাড়ে তিন কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে। একই নথিতে স্বামীর নামে এক কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।

দুদকের অনুসন্ধান সূত্রে জানা গেছে, সেলিনা আক্তারের প্রায় দুই কোটি টাকা লোন এবং বিভিন্ন সময়ে হাতে এসেছে প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকা। এই লোনের মর্টগেজ ও হাতে আসা নগদ অর্থের উৎস নিশ্চিত করাসহ অভিযোগটি পুনরায় অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে কমিশন। এ বিষয়ে অনুসন্ধান করে কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. খলিলুর রহমান সিকদারের পরিবর্তে উপপরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাকে আগের অনুসন্ধান কর্মকর্তার কাছ থেকে অভিযোগসংশ্লিষ্ট নথিপত্র বুঝে নিয়ে অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়।

সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো লেখা

© একটি 'জাগো প্রতিদিন' প্রচেষ্টা এবং মোঃ জসীমউদদীন (রুমান) কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Site Customized By NewsTech.Com